শুধু শিক্ষাগত যোগ্যতা দিয়েই চাকরির ইন্টারভিউয়ে পার পাওয়া যায় না। চাকরির ইন্টারভিউয়ে বিচার করা হয় ব্যক্তিগত আচরণও। তাই ইন্টারভিউয়ে নিজেকে উপস্থাপন করুন যথোপযুক্তভাবে। আপনি যোগ্য প্রার্থী হওয়া সত্ত্বেও বাদ পরতে পারেন আপনার আচরণের জন্য। তাই ইন্টারভিউয়ের ক্ষেত্রে বিরত থাকুন নিচের আচরণগুলো থেকে-
সময় না মানা: সময়মত ইন্টারভিউয়ে উপস্থিত হন। ধরুন আপনাকে ১১টায় সময় দেওয়া হল আর আপনিও উপস্থিত হলেন ১১টায়, কিন্তু এটাকে ধরা হবে যে আপনি লেট করেন। বরং পৌঁছান ১০ মিনিট আগে, যাকে ধরা হবে আপনি ঠিক সময়ে উপস্থিত হয়েছেন। আর যদি কোনো কারণে লেট হয়েও যান, অহেতুক কারণ না দেখিয়ে ক্ষমা চেয়ে নিন।
নেতিবাচক মন্তব্য: আপনার পুরনো কর্মস্থান বা শিক্ষক বা অন্য কারো সম্পর্কে কোনো নেতিবাচক কথা বলবেন না। এতে করে আপনাকে নেতিবাচক ব্যক্তিই ভাবা হবে। তাই সব সময় পজিটিভ চিন্তা বা মনোভাব নিয়ে কথা বলুন।
মিথ্যা বলা: ইন্টারভিউয়ে কখনো কাজ নিয়ে মিথ্যা কথা বলবেন না। মনে রাখবেন, যিনি আপনার ইন্টারভিউ নিচ্ছেন উনি আপনার চেয়ে অনেক বেশি জানেন।
বেতন নিয়ে কথা বলা: যিনি আপনার মৌখিক পরীক্ষা নিচ্ছেন তিনি না বলা পর্যন্ত আগ বাড়িয়ে বেতনের কথা তুলবেন না। এমন কী, এমন কোনো আচরণ প্রকাশ করবেন না যে আপনি শুধু বেতনের জন্যই চাকরি করতে চাচ্ছেন।
কোম্পানি ও কাজ সম্বন্ধে না জানা: যে কোম্পানিতে এবং যে পোস্টের জন্য আপনি আবেদন করেছেন তা সম্পর্কে যথেষ্ট ধারণা রাখুন। না জেনে ইন্টারভিউ দিতে গেলে বিব্রতকর অবস্থায় পড়া লাগতে পারে।
আত্মবিশ্বাসী না থাকা: যে কোনো ইন্টারভিউ বা পরীক্ষাতে নার্ভাস থাকাটা স্বাভাবিক কিন্তু তা প্রকাশ করাটা ভুল। আপনি যা জানেন বা আপনার মনের অবস্থা যাই থাকুক না কেন, প্রকাশ ভঙ্গি হওয়া চাই আত্মবিশ্বাসী।
দুর্গন্ধ রাখা: অনেকেই ইন্টারভিউ দেয়ার আগে সিগারেট খেয়ে আসেন যা অত্যন্ত বিরক্তিকর। আবার ময়লা জামা ও ঘামের দুর্গন্ধ নিয়ে ইন্টারভিউ দিতে চলে আসেন। এগুলো আপনার ব্যক্তিত্ব প্রকাশে বাধা দেয়।
গার্ডিয়ান বা সঙ্গী নিয়ে যাওয়া: আপনি যখন ইন্টারভিউ দিতে যাবেন তখন অফিসের ভেতর গার্ডিয়ান বা সঙ্গী নিয়ে যাওয়া উচিত নয়। এতে করে আপনাকে সকলে দুর্বল ভাববে। মূল লেখাটি এখানে
সময় না মানা: সময়মত ইন্টারভিউয়ে উপস্থিত হন। ধরুন আপনাকে ১১টায় সময় দেওয়া হল আর আপনিও উপস্থিত হলেন ১১টায়, কিন্তু এটাকে ধরা হবে যে আপনি লেট করেন। বরং পৌঁছান ১০ মিনিট আগে, যাকে ধরা হবে আপনি ঠিক সময়ে উপস্থিত হয়েছেন। আর যদি কোনো কারণে লেট হয়েও যান, অহেতুক কারণ না দেখিয়ে ক্ষমা চেয়ে নিন।
নেতিবাচক মন্তব্য: আপনার পুরনো কর্মস্থান বা শিক্ষক বা অন্য কারো সম্পর্কে কোনো নেতিবাচক কথা বলবেন না। এতে করে আপনাকে নেতিবাচক ব্যক্তিই ভাবা হবে। তাই সব সময় পজিটিভ চিন্তা বা মনোভাব নিয়ে কথা বলুন।
মিথ্যা বলা: ইন্টারভিউয়ে কখনো কাজ নিয়ে মিথ্যা কথা বলবেন না। মনে রাখবেন, যিনি আপনার ইন্টারভিউ নিচ্ছেন উনি আপনার চেয়ে অনেক বেশি জানেন।
বেতন নিয়ে কথা বলা: যিনি আপনার মৌখিক পরীক্ষা নিচ্ছেন তিনি না বলা পর্যন্ত আগ বাড়িয়ে বেতনের কথা তুলবেন না। এমন কী, এমন কোনো আচরণ প্রকাশ করবেন না যে আপনি শুধু বেতনের জন্যই চাকরি করতে চাচ্ছেন।
কোম্পানি ও কাজ সম্বন্ধে না জানা: যে কোম্পানিতে এবং যে পোস্টের জন্য আপনি আবেদন করেছেন তা সম্পর্কে যথেষ্ট ধারণা রাখুন। না জেনে ইন্টারভিউ দিতে গেলে বিব্রতকর অবস্থায় পড়া লাগতে পারে।
আত্মবিশ্বাসী না থাকা: যে কোনো ইন্টারভিউ বা পরীক্ষাতে নার্ভাস থাকাটা স্বাভাবিক কিন্তু তা প্রকাশ করাটা ভুল। আপনি যা জানেন বা আপনার মনের অবস্থা যাই থাকুক না কেন, প্রকাশ ভঙ্গি হওয়া চাই আত্মবিশ্বাসী।
দুর্গন্ধ রাখা: অনেকেই ইন্টারভিউ দেয়ার আগে সিগারেট খেয়ে আসেন যা অত্যন্ত বিরক্তিকর। আবার ময়লা জামা ও ঘামের দুর্গন্ধ নিয়ে ইন্টারভিউ দিতে চলে আসেন। এগুলো আপনার ব্যক্তিত্ব প্রকাশে বাধা দেয়।
গার্ডিয়ান বা সঙ্গী নিয়ে যাওয়া: আপনি যখন ইন্টারভিউ দিতে যাবেন তখন অফিসের ভেতর গার্ডিয়ান বা সঙ্গী নিয়ে যাওয়া উচিত নয়। এতে করে আপনাকে সকলে দুর্বল ভাববে। মূল লেখাটি এখানে
0 comments:
Post a Comment