ব্যাংক গুলোতে বছরের বিভিন্ন সময়ে নিয়োগ পরীক্ষা হয়ে থাকে।আর তাতে যদি আপনি একটু সচেতন হন তাহলে আপনি পেয়েও যেতে পারেন আপনার কাঙ্খিত ব্যাংক জব।তাহলে জেনে নেয়া যাক ব্যাংক পরীক্ষা গুলোতে সাধারনত কি কি আসে কিংবা প্রশ্ন কী রকম হয়।ব্যাংকের পরীক্ষা প্রধানত এমসিকিউ হয়ে থাকে।তবে তার পাশাপাশি লিখিত একটা অংশও থাকে।মনে রাকতে হবে, যে ব্যাংকের পরীক্ষায় এমসিকিউ এবং লিখিত দুটো অংশই থাকে সে পরীক্ষায় এমসিকিউ পরীক্ষায় পাশ করা আবশ্যক।কারন, আপনি লিখিত পরীক্ষা যত ভালই দেন না কেন যদি আপনি এমসিকিউ পরীক্ষায় চাকরীদাতাদের প্রত্যাশিত মার্ক না পান তাহলে আপনার লিখিত খাতা মূল্যায়নতো দুরের কথা তা ধরাই হবেনা।এবার প্রথমেই জেনে নেয়া যাক এমসিকিউ পরীক্ষায় কী কী ধরনের প্রশ্ন হয়।এমসিকিউ পরীক্ষায় প্রধানত যেসব বিষয় বা অধ্যায় থেকে প্রশ্ন করা হয় তা হচ্ছে-
১. English Language & Communication
২. Mathematics
৩. Analytical Ability
এছাড়াও যেসব বিষয়ে আপনাকে আরো যাচাই করা হতে পারে তা হচ্ছে-
১. Computer Literacy
২. General Knowledge
তবে ইসলামী ব্যাংক এর ক্ষেত্রে উপরোল্লিখিত বিষয়গুলোর সাথে অতিরিক্ত হিসেবে Islamic Knowledge বিষয়েও প্রশ্ন করা হবে।
এবার জেনে নেয়া যাক লিখিত পরীক্ষার প্রশ্নের ব্যপারে।লিখিত পরীক্ষায় যে আঙ্গিকে প্রশ্ন হয় তা হচ্ছে-
১. Translation (অনূবাদ)
এই অংশে English to Bangla এবং Bangla to Eonglish দুই ধরনের অনূবাদ আসে।এক্ষেত্রে ১টি বাক্য বা ১টি চধংংধমব থাকে যাকে অনুবাদ করতে হয়।বাক্য অনূবাদ এর ক্ষেত্রে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই আপনাকে আক্ষরিক অনূবাদের সহায়তা নিতে হবে।অপরদিকে চধংংধমব অনুবাদের ক্ষেত্রে আপনাকে ভাবানূবাদ করতে হবে।
২. Mathematics
এই অংশে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই নবম-দশম শ্রেনীর গণিত গুলোই আসে।এক্ষেত্রে সঠিকভাবে গণিতের সমাধান করার প্রতি মনোযোগ দিতে হবে।
৩.Letter Writing
Letter Writing এর ক্ষেত্রে বিভিন্ন বিষয়ের Letter এবং Application সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে।
৪. Short Notes/ Critical Writing
এটা গতানুগতিক ধারা থেকে কিছুটা আলাদা।কোন ১টা বিষয় দেয়া থাকে যার পক্ষে এবং বিপক্ষে যুক্তি সহকারে লিখতে হয়।
0 comments:
Post a Comment